Site icon Bangla Gurukul [ বাংলা গুরুকুল ] GOLN

বাংলা প্রতিবেদন রচনা সূচি | বিরচন

বাংলা প্রতিবেদন রচনা সূচি। বাংলা প্রতিবেদন রচনা  প্রতিটি শ্রেণীর বাংলা বিষয়ে প্রতিবেদন রচনার বিষয়টি যুক্ত করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রতিবেদন রচনার দক্ষতা তৈরির জন্য মূলত এই উদ্যোগ। রচনা মুখস্থ করে পরীক্ষার খাতায় লিখে আসলে সেই উদ্দেশ্য পূরণ হয় না। বরং অন্য প্রতিবেদন দেখে ধারণা নিয়ে নিজের জ্ঞান ও দক্ষতা দিয়ে প্রতিবেদন লেখা জরুরী। তবেই প্রকৃত উদ্দেশ্য সাধন হয়। আমরা এখানে শিক্ষার্থীদের ধারণা নেবার জন্য একটি প্রতিবেদনের সংগ্রহশালা তৈরি করছি। এটি কোন ভাবেই মুখস্থ করতে উৎসাহ দেবার জন্যে নয়, বরং প্রতিবেদন রচনা সম্পর্কে ধরনা দেবার জন্য।

যেকোনো বিরচন বা প্রতিবেদন রচনার আগে আমাদের জেনে নেয়া দরকার যে রচনা কিভাবে করতে হয়। এই আর্টিকেলটি আপনাদের “প্রতিবেদন রচনা”র কৌশল সম্পর্কে ধারণা দেবার চেষ্টা করা হবে।

প্রতিবেদন রচনা :

কোন বিষয়ে নিজের মনোভাব প্রকাশ করে বিভিন্ন অনুচ্ছেদে সাজিয়ে প্রকাশ করার নাম রচনা। রচনাকে প্রবন্ধও বলে। উপকরণ, ভাব ও ভাষা- এই তিনটি প্রবন্ধ বা রচনার জীবন। যে রচনায় এই তিনটি বিষয়ে নৈপূণ্য পরিস্ফুট হয়, তাকে উৎকৃষ্ট রচনা বলা যায়। যে রচনায় এদের কোন একটির দৈনা থাকে, সেটি উৎকৃষ্ট রচনারূপে গণ্য হতে পারে না। এ ধরণের রচনা সুলিখিত হলে সাধারন রচনা হিসেবেও সুখপাঠ্য হয়।

 

প্রতিবেদন রচনার প্রকারভেদ :

রচনা প্রধানত চার প্রকার। যথা :

প্রতিবেদন রচনার অঙ্গ বিভাজন :

রচনার সাধারণত তিনটি অংশ থাকে। যথাঃ

ভূমিকা:

এটি রচনার প্রারম্ভিক অঙ্গ প্রস্তাবনা। রচনার আলোচ্য বিষয়ে প্রবেশের দরজা। ভূমিকা যাতে অপ্রাসঙ্গিক ও অনাবশ্যক বাগবাহুল্য-দোষে দুষ্ট না হয় সে দিকে লক্ষ রাখতে হবে

মূল বক্তব্য :

ভূমিকার পরে প্রবন্ধের মূল বিষয়ের আলোচনা শুরু হয়। মূল বক্তব্য লেখার পূর্বে বিষয়টিকে প্রয়োজনীয় সংকেত-এ ভাগ করে নিতে হয়। প্রতিটি সংকেতের ওপর প্রয়োজনীয় গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা করতে হয়। তবে প্রতিটি সংকেতের বিস্তার কতটুকু হবে তা তার প্রকাশের পূর্ণতার ওপর নির্ভর করে।

উপসংহার :

সিদ্ধান্তমূলক সমাপ্তির অংশ রচনার উপসংহার। এখানে লেখক একদিকে যেমন আলোচনার সিদ্ধান্তে উপনীত হন, অপরদিকে তেমনি লেখকের নিজস্ব অভিমতের কিংবা আশা-আকাঙ্ক্ষার সার্থক প্রতিফলনও ঘটে।

 

রচনা লেখার বিবেচ্য বিষয়:

রচনা লেখার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মনে রাখা প্রয়োজন:

(ক) বিষয় সম্পর্কে প্রধান ভাবগুলো নির্দেশ করে ভিন্ন ভিন্ন অনুচ্ছেদ তৈরি করতে হবে।

(খ) কঠিন শব্দ বাদ দিয়ে সহজ সরল শব্দ ব্যবহার করতে হবে।

(গ) ভাব ও ভাষার মিল রাখতে হবে।

(ঘ) ব্যাকরণ ও বানান সম্বন্ধে সচেতন থাকতে হবে।

(ঙ) সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণ যাতে না হয়, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।

(চ) প্রয়োজন মত দু’ একটা উদাহরণ দেয়া যেতে পারে।

(ছ) রচনা যাতে অতি দীর্ঘ বা অতি সংক্ষিপ্ত না হয় সে ব্যাপারে দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন।

 

প্রতিবেদন রচনা সূচি

 

 

 

 

 

ঋতুরাজ বসন্ত রচনা

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প রচনা

 

 

 

 

 

 

 

 

 

আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

ড়

 

ঢ়

 

য়

 

নিবন্ধ রচনা বিভিন্ন আকারের লিখতে বলা হয়। ২০০ শব্দের রচনা, ৩০০ শব্দের রচনা, ৫০০ শব্দের রচনা, ১০০০ শব্দের রচনা, বা ১৫০০ শব্দের রচনা। সেক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় আকারের টি পাঠ করে ধারণা নেয়া সুবিধাজনক। তাহলে যেকোনো আকারের নিবন্ধ রচনা করা সম্ভব।

আরও দেখুন:

 

Exit mobile version