ছোট ছোট বালুকণা | ভাব-সম্প্রসারণ | ভাষা ও শিক্ষা , ভাব-সম্প্রসারণ হবে মূলভাবের অনুসারী, অপ্রাসঙ্গিক বক্তব্য সম্পূর্ণরূপে পরিহার্য।প্রারম্ভিক বাক্যটি হবে সুসংহত, ঘনপিনদ্ধ ও শ্রুতিমধুর এবং ক্রিয়াপদ বিরহিত।নির্ভুল উক্তি ও প্রবাদ প্রবচনের ব্যবহারে ভাব সম্প্রসারণ হয়ে ওঠে সৌন্দর্যময়।
ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল/ গড়ে তোলে মহাদেশ, সাগর অতল।
ক্ষুদ্র থেকেই বৃহতের সৃষ্টি। জগতের সকল বিশাল ও মহৎ সৃষ্টির পেছনে রয়েছে ক্ষুদ্রের অবদান। ক্ষুদ্রকে তাই তুচ্ছ বা অবহেলা করা ঠিক নয়। পৃথিবীর কোনো বস্তুকে ক্ষুদ্র বলে অবজ্ঞা করা উচিত নয়। কারণ বহু ক্ষুদ্রের সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় বৃহৎ। আপাতদৃষ্টিতে আমরা সাধারণত একটি ক্ষুদ্র বালিকণা বা একবিন্দু পানির কোনো গুরুত্ব দিই না।ঠিক তেমনি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলবিন্দুর সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় সাগর বা মহাসাগর। ইংরেজ বিজ্ঞানী চার্লস রবার্ট ডারউইনসৃষ্টিতত্ত্ব সম্পর্কে বলেছেন- “সরল এবং ছোট প্রাণীগুলো থেকে জটিল ও বড় প্রাণীর উৎপত্তি ঘটেছে।”
অর্থাৎ আদি পৃথিবীর এককোষী অ্যামিবা থেকেই ক্রমশ বহুকোষী হাজারো প্রাণীর উৎপত্তি ঘটেছে। সুতরাং প্রতিটি ক্ষুদ্রের রয়েছে অপরিসীম তাৎপর্য। কোনাে ক্ষুদ্র বস্তুকেই তাচ্ছিল্য করা যায় না। সহস্র ক্ষুদ্রের সমন্বয়েই বৃহতের সৃষ্টি। জগতের সকল বিশাল ও মহৎ সৃষ্টির পেছনে রয়েছে ক্ষুদ্রের অবদান।পৃথিবীর কোনাে বস্তুকে ক্ষুদ্র বলে অবজ্ঞা করা উচিত নয়। কারণ বহু ক্ষুদ্রের সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় বৃহৎ কিছু। আমরা সাধারণত একটি ক্ষুদ্র বালুকণা বা এক বিন্দু পানির গুরুত্ব দিই না। কিন্তু আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, বহু বছর ধরে কোটি কোটি বালুকণা প্রতিমুহূর্তে সঞ্চিত হয়ে বিশাল ভূ-ভাগ গড়ে তােলে, যে ভূ-ভাগে একদিন জনবসতি গড়ে ওঠে ও পরে ক্রমান্বয়ে তা শহর-বন্দরে রূপ লাভ করে।
কোনাে ক্ষুদ্র বস্তুকেই তাচ্ছিল্য করা যায় না। সহস্র ক্ষুদ্রের সমন্বয়েই বৃহতের সৃষ্টি। জগতের সকল বিশাল ও মহৎ সৃষ্টির পেছনে রয়েছে ক্ষুদ্রের অবদান।পৃথিবীর কোনাে বস্তুকে ক্ষুদ্র বলে অবজ্ঞা করা উচিত নয়। কারণ বহু ক্ষুদ্রের সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় বৃহৎ কিছু। আমরা সাধারণত একটি ক্ষুদ্র বালুকণা বা এক বিন্দু পানির গুরুত্ব দিই না। কিন্তু আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, বহু বছর ধরে কোটি কোটি বালুকণা প্রতিমুহূর্তে সঞ্চিত হয়ে বিশাল ভূ-ভাগ গড়ে তােলে, যে ভূ-ভাগে একদিন জনবসতি গড়ে ওঠে ও পরে ক্রমান্বয়ে তা শহর-বন্দরে রূপ লাভ করে।

ঠিক তেমনই ক্ষুদ ক্ষুদ্র জলবিন্দুর সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় সাগর বা মহাসাগর (Ocean)। ইংরেজ বিজ্ঞানী চার্লস রবার্ট ডারউইন (Charles Darwin) সৃষ্টিতত্ত্ব সম্পর্কে বলেছেন- সরল এবং ছােট প্রাণীগুলাে থেকে জটিল ও বড় প্রাণীর উৎপত্তি ঘটেছে। অর্থাৎ আদি পৃথিবীর এককোষী অ্যামিবা (Amoeba) থেকেই ক্রমশ বহুকোষী হাজারাে প্রাণীর উৎপত্তি ঘটেছে। একইভাবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দোষ-ত্রুটি জড়াে হয়ে একদিন পৃথিবীতে মানবজীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। অথচ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মহৎ কাজের সমন্বয়েও একদিন পৃথিবীকে স্বৰ্গময় করে গড়ে তােলা সম্ভব। সুতরাং প্রতিটি ক্ষুদ্রেরই রয়েছে বিশাল তাৎপর্য। দোষ-ত্রুটি ক্ষুদ্র হলেও ক্রমান্বয়ে তা বিশাল রূপ লাভ করে। কিন্তু করুণা ও ভালােবাসার ছােট ছােট বাণী এ ধরায় স্বর্গসুখ এনে দিতে পারে।
ঠিক তেমনই ক্ষুদ ক্ষুদ্র জলবিন্দুর সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় সাগর বা মহাসাগর (Ocean)। ইংরেজ বিজ্ঞানী চার্লস রবার্ট ডারউইন (Charles Darwin) সৃষ্টিতত্ত্ব সম্পর্কে বলেছেন- সরল এবং ছােট প্রাণীগুলাে থেকে জটিল ও বড় প্রাণীর উৎপত্তি ঘটেছে। অর্থাৎ আদি পৃথিবীর এককোষী অ্যামিবা (Amoeba) থেকেই ক্রমশ বহুকোষী হাজারাে প্রাণীর উৎপত্তি ঘটেছে। একইভাবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দোষ-ত্রুটি জড়াে হয়ে একদিন পৃথিবীতে মানবজীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। অথচ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মহৎ কাজের সমন্বয়েও একদিন পৃথিবীকে স্বৰ্গময় করে গড়ে তােলা সম্ভব। সুতরাং প্রতিটি ক্ষুদ্রেরই রয়েছে বিশাল তাৎপর্য।দোষ-ত্রুটি ক্ষুদ্র হলেও ক্রমান্বয়ে তা বিশাল রূপ লাভ করে। কিন্তু করুণা ও ভালােবাসার ছােট ছােট বাণী এ ধরায় স্বর্গসুখ এনে দিতে পারে।
আরও দেখুন: