বৈদ্যুতিক চিঠি বা ই-মেইল গ্রহণ এবং উত্তর করা | বৈদ্যুতিক চিঠি | ভাষা ও শিক্ষা

বৈদ্যুতিক চিঠি বা ই-মেইল গ্রহণ এবং উত্তর করা | বৈদ্যুতিক চিঠি | ভাষা ও শিক্ষা ,উৎপত্তিগতভাবে বার্তায় লেখা (৭ বিটের আসকি এবং অন্যান্যগুলো) হল যোগাযোগের মাধ্যম কিন্তু ই-মেইল এখন মাল্টিমিডিয়াও পাঠাতে পারে এবং এটাচমেন্ট(সংযুক্তি) সংযুক্ত করতে পারে। এটি আরএফসি ২০৪৫ থেকে ২০৪৯এ পাঠানোর একটি প্রক্রিয়া। এই আরএফসি কে এমআইএমই বলে যার অর্থ হল মাল্টিপারপাস ইন্টারনেট মেইল ইক্সটেনশন।

 

বৈদ্যুতিক চিঠি বা ই-মেইল গ্রহণ এবং উত্তর করা | বৈদ্যুতিক চিঠি | ভাষা ও শিক্ষা

 

বৈদ্যুতিক চিঠি বা ই-মেইল গ্রহণ এবং উত্তর করা | বৈদ্যুতিক চিঠি | ভাষা ও শিক্ষা

অ্যাট চিহ্ন, প্রত্যেকটি এসএমটিপি ই-মেইলের অত্যাবশ্যকীয় অংশ অর্পানেটে নেটওয়ার্ক ভিত্তিক ই-মেইলগুলো প্রথমে বিনিময় হত এফটিপি (ফাইল ট্রান্সফার প্রোটোকল) দিয়ে, কিন্তু এখন এসএমটিপি (সিম্পল মেইল ট্রান্সফার প্রোটোকল) দিয়ে বিনিময় করা হয় যা প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৮২ সালে(RFC 821)। বার্তা পাঠানোর প্রক্রিয়ায় এসএমটিপি তার খাম বা এনভেলপ এ ভিন্ন (বার্তা এবং হেডার থেকে)ডেলিভারি তথ্য জমা করে রাখে।

আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন
আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

ই-মেইল তথা ইলেক্ট্রনিক মেইল হল ডিজিটাল বার্তা যা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়। ১৯৭২(RFC 561) খ্রিষ্টাব্দে তদানিন্তন আরপানেটে সর্বপ্রথম ইলেক্ট্রনিক মেইল প্রেরণ করা হয়। ই-মেইল পেতে প্রথম দিকের ই-মেইল ব্যবস্থায় প্রেরক এবং প্রাপক দুজনকেই অনলাইনে থাকতে হত। এখনকার ই-মেইলগুলোতে এই সমস্যা নেই। ই-মেইল সার্ভারগুলো মেইল গ্রহণ করে এবং সংরক্ষণ করে পরে পাঠায়। ব্যবহারকারী বা প্রাপককে অথবা কম্পিউটারকে অনলাইনে থাকার প্রয়োজন হয় না শুধু মাত্র কোন ই-মেইল সার্ভারে থাকলেই সচল ই-মেইল ঠিকানা থাকলেই হয়।

 

বৈদ্যুতিক চিঠি বা ই-মেইল গ্রহণ এবং উত্তর করা | বৈদ্যুতিক চিঠি | ভাষা ও শিক্ষা

 

একটি ই-মেইল বার্তা তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত- বার্তার খাম বা মোড়ক, বার্তার হেডার বা মূল (যেটাতে বার্তা কোথায় এবং কার কাছ থেকে তথ্য থাকে) এবং বার্তা। হেডার মেইল নিয়ন্ত্রণের তথ্য বহন করে, যেটাতে (কম করে হলেও) প্রেরকের ই-মেইল ঠিকানা, এক বা একাধিক প্রাপকের ঠিকানা থাকে। কিন্তু সাধারণত আরো বিস্তারিত তথ্যও থাকে যেমন হেডার বিষয়বস্তুর জন্য একটি ফিল্ড এবং বার্তা প্রেরণের তথ্য, গ্রহণের তথ্য প্রভৃতি।

১। কোনো ই-মেইল গ্রহণ করার পরে তার উত্তর দেয়ার প্রয়োজন হয়। উত্তর করার পদ্ধতিটি ই-মেইল প্রেরণের অনুরূপই। শুধু অপশনগুলো (Option) ভিন্ন। যেমন :

১। Inbox ওপেন করতে হবে। ২। যে মেইলটির উত্তর দিতে হবে সেটি নির্বাচন করে ওপেন করতে হবে

৩। Reply ক্লিক করতে হবে।

৪। চিঠি বা বক্তব্য লেখা শেষ হলে পূর্বের মতো করে তা বাটনে ক্লিক করে পাঠাতে হবে।

আরও দেখুন:

Leave a Comment