বৈদ্যুতিক চিঠি বা ই-মেইল ব্যবহারের জন্য কতিপয় প্রয়োজনীয় সফট্ওয়্যার | বৈদ্যুতিক চিঠি | ভাষা ও শিক্ষা

বৈদ্যুতিক চিঠি বা ই-মেইল ব্যবহারের জন্য কতিপয় প্রয়োজনীয় সফট্ওয়্যার | বৈদ্যুতিক ‘চিঠি | ভাষা ও শিক্ষা ,ই-মেইল তথা ইলেক্ট্রনিক মেইল হল ডিজিটাল বার্তা যা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়। ১৯৭২(RFC 561) খ্রিষ্টাব্দে তদানিন্তন আরপানেটে সর্বপ্রথম ইলেক্ট্রনিক মেইল প্রেরণ করা হয়। ই-মেইল পেতে প্রথম দিকের ই-মেইল ব্যবস্থায় প্রেরক এবং প্রাপক দুজনকেই অনলাইনে থাকতে হত। এখনকার ই-মেইলগুলোতে এই সমস্যা নেই। ই-মেইল সার্ভারগুলো মেইল গ্রহণ করে এবং সংরক্ষণ করে পরে পাঠায়। ব্যবহারকারী বা প্রাপককে অথবা কম্পিউটারকে অনলাইনে থাকার প্রয়োজন হয় না শুধু মাত্র কোন ই-মেইল সার্ভারে থাকলেই সচল ই-মেইল ঠিকানা থাকলেই হয়।

 

বৈদ্যুতিক চিঠি বা ই-মেইল ব্যবহারের জন্য কতিপয় প্রয়োজনীয় সফট্ওয়্যার | বৈদ্যুতিক চিঠি | ভাষা ও শিক্ষা

 

বৈদ্যুতিক চিঠি বা ই-মেইল ব্যবহারের জন্য কতিপয় প্রয়োজনীয় সফট্ওয়্যার | বৈদ্যুতিক চিঠি | ভাষা ও শিক্ষা

একটি ই-মেইল বার্তা তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত- বার্তার খাম বা মোড়ক, বার্তার হেডার বা মূল (যেটাতে বার্তা কোথায় এবং কার কাছ থেকে তথ্য থাকে) এবং বার্তা। হেডার মেইল নিয়ন্ত্রণের তথ্য বহন করে, যেটাতে (কম করে হলেও) প্রেরকের ই-মেইল ঠিকানা, এক বা একাধিক প্রাপকের ঠিকানা থাকে। কিন্তু সাধারণত আরো বিস্তারিত তথ্যও থাকে যেমন হেডার বিষয়বস্তুর জন্য একটি ফিল্ড এবং বার্তা প্রেরণের তথ্য, গ্রহণের তথ্য প্রভৃতি।

আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন
আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

ই-মেইল ব্যবহারের জন্য আমাদের দেশে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের সফট্ওয়্যার ব্যবহার হচ্ছে। যেমন : আউটলুক এক্সপ্রেস (Outlook Express), জিমেইল ( Gmail), হটমেইল (Hotmail), ইয়াহুমেইল (Yahoo mail), এমএনএস মেসেঞ্জার (MNS Messenger) ইত্যাদি । বৈদ্যুতিক ‘চিঠি বা ই-মেইল প্রেরণ :

১। প্রথমত ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে হবে।

২। ই-মেইল করার জন্য একটি প্রোগ্রাম যেমন— আউটলুক প্রোগ্রামটি ওপেন করতে হবে

৩। টুলবার থেকে Create Mail বাটন চাপলে New Message উইন্ডো ওপেন হবে।

৪। Send বা প্রেরণ করা : চিঠিটি লেখা শেষ হলে Send বাটনে ক্লিক করতে হবে।

 

বৈদ্যুতিক চিঠি বা ই-মেইল ব্যবহারের জন্য কতিপয় প্রয়োজনীয় সফট্ওয়্যার | বৈদ্যুতিক চিঠি | ভাষা ও শিক্ষা

 

অর্থাৎ ই-মেইল লেখার জন্য পেইজ প্রদর্শিত হবে। এবারে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি পূরণ করতে হবে। যেমন To বা ‘প্রতি’ বা প্রাপকের ঠিকানা : যার কাছে ই-মেইল পাঠাতে হবে তার ই-মেইল ঠিকানা টাইপ করতে হবে। অর্থাৎ প্রাপকের ই-মেইল ঠিকানা লিখতে হবে। নিচের নমুনায় তা প্রদর্শিত হয়েছে। Subject বা বিষয় : ই-মেইলে বিষয় টাইপ করতে হবে। প্রাপক যাতে বিষয় দেখে মেইলের বিষয়বস্তু বুঝতে পারে সেভাবে বিষয় লেখা বাঞ্ছনীয়। নিচের নমুনায় তা লক্ষ কর। Messege Box বা বার্তা কক্ষ : এখানে বার্তা বা সংবাদ অর্থাৎ চিঠিটি টাইপ করতে হবে। নিচে এর দুটি নমুনা দেয়া হল :

উল্লিখিত নিয়ম অনুসরণ করে নিচে কয়েকটি বৈদ্যুতিক’ চিঠি বা ই-মেইলের নমুনা দেওয়া হয়েছে।

আরও দেখুন:

Leave a Comment