বিবাহ অনুষ্ঠানে পাত্রপক্ষ থেকে সাধারণ নিমন্ত্রণপত্র | নিমন্ত্রণ পত্র | ভাষা ও শিক্ষা

বিবাহ অনুষ্ঠানে পাত্রপক্ষ থেকে সাধারণ নিমন্ত্রণপত্র | নিমন্ত্রণ পত্র | ভাষা ও শিক্ষা ,  সামাজিক সদ্ভাব ও সুসম্পর্ক রক্ষা করার জন্য কোন আয়োজিত অনুষ্ঠানে , অথবা ব্যাবসায়িক আলোচনার প্রয়োজনে কাঙ্খিত ব্যক্তির উপস্থিতির জন্য নান্দনিকভাবে অবহিত করার উদ্দেশ্যে লিখিত চিঠিকে নিমন্ত্রণ পত্রে বলা হয়ে থাকে | ধর্মীয়, সামাজিক ,রাজনৈতিক ,ব্যবসায়িক যে কোন অনুষ্ঠানে কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে আমন্ত্রণ জানাতে আমন্ত্রণ পত্র লেখা হয়ে থাকে |

 

 

আমন্ত্রণ পত্রের ব্যবহার মূলত সামাজিক রীতি | বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ছাড়াও ধর্মীয় , রাজনৈতিক , ব্যবসায়িক সমাবেশে মানুষকে আমন্ত্রণ করতে আমন্ত্রণ পত্র লেখা হয়ে থাকে । যেমন বিয়ে , জন্মদিন , ইফতার মাহফিল , শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা , বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান , সামাজিক সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান , রাজনৈতিক দলের কর্মী সমাবেশ , বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের যেমন ঈদ দুর্গাপূজা নিকটাত্মীয় ও বন্ধু বান্ধবদের আমন্ত্রণের উদ্দেশ্য নিমন্ত্রণ পত্র ব্যবহার করা হয় ।

 

 

বিবাহ অনুষ্ঠানে পাত্রপক্ষ থেকে সাধারণ নিমন্ত্রণপত্র

জনাব,

আসসালামু আলাইকুম।

আগামী ২১ জুন, ২০০৮ / ৭ আষাঢ় ১৪১৫, রোজ শনিবার আমাদের তৃতীয় পুত্র মো. নিলয় চৌধুরীর বিবাহ ও বিবাহোত্তর বৌ-ভাত অনুষ্ঠানে আপনার / আপনাদের সদয় উপস্থিতি ও দোয়া একান্তভাবে কামনা করছি।

শুভেচ্ছান্তে

বিলকিস খানম ও

মো. আব্দুর রব

অপারগতায় :

৭১১৮৩০৪

পরিচিতি।

 

আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন
আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

বর : ডা. নিলয় চৌধুরী (নিলয়)   কনে : সালমা আক্তার (সালমা)

                                পিতা : মো. আব্দুর রব                পিতা : মো. আয়ুব আলী

                                ঠিকানা : চৌধুরীবাড়ি,                 ঠিকানা : আলেখার চর, ময়নামতি, কুমিল্লা

অনুষ্ঠানসূচি

বিয়ে

বরযাত্রা : চৌধুরীবাড়ি, শাসনগাছা, কুমিল্লা

তারিখ : ২১ জুন, শনিবার

সময় : সন্ধ্যা ৭-৩০ মি.

স্থান : কনের পিত্রালয়

 

বৌ-ভাত

তারিখ : ২২ জুন, রবিবার

সময় : সন্ধ্যা ৭-৩০ মি. স্থান : বরের পিত্রালয়

‘স্মারক’ কথাটির শাব্দিক অর্থ হল ‘যা স্মরণ করিয়ে দেয়’। যথাযথ কর্তৃপক্ষকে কোনো বিষয় বা সমস্যা সম্পর্কে স্মরণ করিয়ে দেওয়া বা অবহিত করা বা সে-সমস্যা সমাধান করার জন্য যে আবেদন পত্র রচনা করা হয় তাকে স্মারকলিপি বলে। বস্তুত বিভিন্ন সমস্যা কর্তৃপক্ষের গোচরে আনাই স্মারকলিপির মূল উদ্দেশ্য। এতে শুধু প্রয়োজনীয় কথাবার্তাই থাকে। স্মারকপত্রে কোনো সমস্যার বিষয় লেখার সঙ্গে সঙ্গে সমস্যা নিরসনকল্পে মতামত ব্যক্ত করতে হবে। তবে বাহুল্য অবশ্যই বর্জনীয়। সাধারণত রাষ্ট্রপ্রধান, সরকার প্রধান, মন্ত্রী, স্থানীয় সংসদ সদস্য, চেয়ারম্যান, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সাধারণ কর্তৃপক্ষের কাছেও স্মারকলিপি প্রেরণ করা যায়।

 

Leave a Comment