হে মহাজীবন আর এ কাব্য নয় সারাংশ সারমর্ম আজকের আলোচনার বিষয়। এই পাঠটি আমাদের ভাষা ও শিক্ষা সিরিজের , সারাংশ সারমর্ম বিভাগের একটি পাঠ।
Table of Contents
হে মহাজীবন আর এ কাব্য নয় সারাংশ সারমর্ম
হে মহাজীবন আর … রচনাটি ভালোভাবে পড়ে নেবো। এরপর আমরা রচনাটির সারাংশ সারমর্ম তৈরি করবো। তারপর সারাংশ সারমর্ম তৈরি করার নিয়মের দিকে একটু চোখ বুলিয়ে নেব।
হে মহাজীবন আর এ কাব্য নয় কবিতা
হে মহাজীবন আর এ কাব্য নয়
এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো,
পদ-লালিত্য ঝঙ্কার মুছে যাক,
গদ্যের কড়া হাতুড়িকে আজ হানো! প্রয়োজন নেই,
কবিতার স্নিগ্ধতা- কবিতা, তোমায় দিলাম আজকে ছুটি,
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়;
পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি

হে মহাজীবন আর এ কাব্য নয় সারমর্ম:
কবি সুন্দরের সাধক হলেও শুধু কল্পনার জগৎ নির্মাণ করাই তাঁর কাজ নয়, কঠিন কঠোর বাস্তবের মুখে তাঁকে রূঢ় সত্যকেও বাণীরূপ দিতে হয়। জীবনের দাবি যেখানে উপেক্ষিত সেখানে কল্পনা-বিলাসিতা নিরর্থক। রূঢ় বাস্তবতার রূপায়ণই তখন কবিতার মূল লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়।
সারাংশ সারমর্ম তৈরি করার নিয়ম:
সারাংশ সারমর্ম বলতে কোন বৃহত্তর রচনা, যেমন কোন গবেষণাপত্র, সন্দর্ভ, অভিসন্দর্ভ, পর্যালোচনা, সম্মেলন বিবরণী, বা যেকোন বিষয়ের উপর গভীর বিশ্লেষণী কোন রচনার মূল বিষয়বস্তুর ধারণা প্রদানকারী একটি সংক্ষিপ্ত রচনাকে বোঝায়। সারাংশ সাধারণত রচনার শুরুতে বা কখনো কখনো রচনার শেষে সংযুক্ত করা হয়।
শিক্ষায়তনিক গবেষণায় জটিল গবেষণাধর্মী বিষয়সমূহ সহজভাবে বোধগম্য করে তুলতে সারাংশ ব্যবহৃত হয়। সারাংশ সম্পূর্ণ গবেষণাপত্রের পরিবর্তে একটি ছোট সত্তা হিসেবে কাজ করতে পারে। যেমন, অনেক প্রতিষ্ঠান কোন গবেষণার মূলভিত্তি নির্বাচনে সারাংশ ব্যবহার করে, যা কোন শিক্ষায়তনিক সম্মেলনে পোস্টার আকারে, মৌখিক উপস্থাপনার বা মঞ্চে উপস্থাপনার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতে পারে। বেশিরভাগ গবেষণা ডেটাবেজ সার্চ ইঞ্জিনে সম্পূর্ণ গবেষণাপত্র দেওয়ার পরিবর্তে শুরু সারাংশ প্রদান করে থাকে।
আরও দেখুন: