বৈরাগ্যসাধনে মুক্তি সে আমার নয় সারাংশ সারমর্ম দেখবো আজ। এই পাঠটি আমাদের ভাষা ও শিক্ষা সিরিজের , সারাংশ সারমর্ম বিভাগের একটি পাঠ।
Table of Contents
বৈরাগ্যসাধনে মুক্তি সে আমার নয় সারাংশ সারমর্ম লিখন
বৈরাগ্যসাধনে মুক্তি … রচনাটি ভালোভাবে পড়ে নেবো। এরপর আমরা রচনাটির সারাংশ সারমর্ম তৈরি করবো। তারপর সারাংশ সারমর্ম তৈরি করার নিয়মের দিকে একটু চোখ বুলিয়ে নেব।
বৈরাগ্যসাধনে মুক্তি সে আমার নয় কবিতা
বৈরাগ্যসাধনে মুক্তি সে আমার নয়—
অসংখ্য বন্ধন-মাঝে মহানন্দময়
লভিব মুক্তির স্বাদ। এই বসুধার মৃত্তিকার
পাত্রখানি ভরি বারংবার
তোমার অমৃত ঢালি দিবে অবিরত নানা বর্ণগন্ধময়।
প্রদীপের মতো সমস্ত সংসার মোর লক্ষ বর্তিকায়
জ্বালায়ে তুলিবে আলো তোমারি শিখায়
তোমারি মন্দির মাঝে

বৈরাগ্যসাধনে মুক্তি সে আমার নয় সারমর্ম :
সংসারের বন্ধন থেকে নিজেকে মুক্ত করে আত্মার মুক্তি অর্জন করা সম্ভব নয়। মানুষকে পবিত্র আনন্দে বেঁধে রাখার জন্যেই বিধাতা এই জগৎ সৃষ্টি করেছেন। এই জগৎকে ভালোবাসলেই তাঁকে ভালোবাসা হয়, তাতেই মুক্তি।
সারাংশ সারমর্ম তৈরি করার নিয়ম:
সারাংশ সারমর্ম বলতে কোন বৃহত্তর রচনা, যেমন কোন গবেষণাপত্র, সন্দর্ভ, অভিসন্দর্ভ, পর্যালোচনা, সম্মেলন বিবরণী, বা যেকোন বিষয়ের উপর গভীর বিশ্লেষণী কোন রচনার মূল বিষয়বস্তুর ধারণা প্রদানকারী একটি সংক্ষিপ্ত রচনাকে বোঝায়। সারাংশ সাধারণত রচনার শুরুতে বা কখনো কখনো রচনার শেষে সংযুক্ত করা হয়।
শিক্ষায়তনিক গবেষণায় জটিল গবেষণাধর্মী বিষয়সমূহ সহজভাবে বোধগম্য করে তুলতে সারাংশ ব্যবহৃত হয়। সারাংশ সম্পূর্ণ গবেষণাপত্রের পরিবর্তে একটি ছোট সত্তা হিসেবে কাজ করতে পারে। যেমন, অনেক প্রতিষ্ঠান কোন গবেষণার মূলভিত্তি নির্বাচনে সারাংশ ব্যবহার করে, যা কোন শিক্ষায়তনিক সম্মেলনে পোস্টার আকারে, মৌখিক উপস্থাপনার বা মঞ্চে উপস্থাপনার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতে পারে। বেশিরভাগ গবেষণা ডেটাবেজ সার্চ ইঞ্জিনে সম্পূর্ণ গবেষণাপত্র দেওয়ার পরিবর্তে শুরু সারাংশ প্রদান করে থাকে।
আরও দেখুন: