হে রুদ্র নিষ্ঠুর যেন হতে সারাংশ সারমর্ম আজকের আলোচনার বিষয়। এই পাঠটি আমাদের ভাষা ও শিক্ষা সিরিজের , সারাংশ সারমর্ম বিভাগের একটি পাঠ।
Table of Contents
হে রুদ্র নিষ্ঠুর যেন হতে সারাংশ সারমর্ম রচনা
হে রুদ্র নিষ্ঠুর … রচনাটি ভালোভাবে পড়ে নেবো। এরপর আমরা রচনাটির সারাংশ সারমর্ম তৈরি করবো। তারপর সারাংশ সারমর্ম তৈরি করার নিয়মের দিকে একটু চোখ বুলিয়ে নেব।
হে রুদ্র নিষ্ঠুর যেন হতে
হে রুদ্র নিষ্ঠুর যেন হতে
পারি তথা তোমার আদেশে।
যেন রসনায় মম সত্যবাক্য ঝলি ওঠে
খরখড়গ সম তোমার ইঙ্গিতে। যেন রাখি তব মান
তোমার বিচারাসনে লয়ে নিজ স্থান।
অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে
তব ঘৃণা যেন তারে তৃণ সম দহে।

হে রুদ্র নিষ্ঠুর যেন হতে সারমর্ম:
অন্যায় করা এবং অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া কিংবা অন্যায়কারী ও অন্যায়সহ্যকারী দুজনই সমান অপরাধী, এবং ঘৃণার পাত্র। সত্য ও ন্যায়ের প্রতিষ্ঠার জন্যে প্রয়োজনবোধে উভয়ক্ষেত্রেই কঠোর হতে হবে ।
সারাংশ সারমর্ম তৈরি করার নিয়ম:
সারাংশ সারমর্ম বলতে কোন বৃহত্তর রচনা, যেমন কোন গবেষণাপত্র, সন্দর্ভ, অভিসন্দর্ভ, পর্যালোচনা, সম্মেলন বিবরণী, বা যেকোন বিষয়ের উপর গভীর বিশ্লেষণী কোন রচনার মূল বিষয়বস্তুর ধারণা প্রদানকারী একটি সংক্ষিপ্ত রচনাকে বোঝায়। সারাংশ সাধারণত রচনার শুরুতে বা কখনো কখনো রচনার শেষে সংযুক্ত করা হয়।
শিক্ষায়তনিক গবেষণায় জটিল গবেষণাধর্মী বিষয়সমূহ সহজভাবে বোধগম্য করে তুলতে সারাংশ ব্যবহৃত হয়। সারাংশ সম্পূর্ণ গবেষণাপত্রের পরিবর্তে একটি ছোট সত্তা হিসেবে কাজ করতে পারে। যেমন, অনেক প্রতিষ্ঠান কোন গবেষণার মূলভিত্তি নির্বাচনে সারাংশ ব্যবহার করে, যা কোন শিক্ষায়তনিক সম্মেলনে পোস্টার আকারে, মৌখিক উপস্থাপনার বা মঞ্চে উপস্থাপনার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতে পারে। বেশিরভাগ গবেষণা ডেটাবেজ সার্চ ইঞ্জিনে সম্পূর্ণ গবেষণাপত্র দেওয়ার পরিবর্তে শুরু সারাংশ প্রদান করে থাকে।
আরও দেখুন: