Site icon Bangla Gurukul [ বাংলা গুরুকুল ] GOLN

শেখ মুজিব কবিতা – মোঃ খোরশেদ আলম

শেখ মুজিব কবিতা – স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে যুগে যুগে রচিত হয়েছে বহু কবিতা। এর মধে একটি কবিতা তুলে ধরা হল-

 

 

মোঃ খোরশেদ আলম ভোলা জেলার লালমোহন থানার পৌরঃ ২নং ওয়ার্ড সওদাগর চৌমহনি ০২-১০-১৯৯৩ইং জন্ম গ্রহণ করেন। লালমোহন মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক , লালমোহন সরকারি শাহবাজপুর কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক , সিটি ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে ইংরেজি সাহিত্যে বি.এ (সম্মান) শেষ করেন। ছোট বেলা থেকেই তাঁর কবিতার প্রতি আগ্রহ , তিনি কবিতা, শিশুদের জন্য ছড়া কবিতা ও গল্প লিখে যাচ্ছেন ।

 

আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

কর্ম ক্ষেত্রে তিনি একজন শিক্ষক হিসেবে কাজ করছেন । বর্তমানে তিনি সুইচ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন এর একজন সদস্য ও স্কুল শাখার প্রধান শিক্ষক পদে নিযুক্ত। তিনি বাংলার সাহিত্য নামে কবিদের কবিতার গ্রুপ, পেইজ, ও ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা । সমাজের সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের নিয়ে কাজ করছেন আর এর জন্য অংশগ্রহণ করছেন ভিবিন্ন সেমিনারে। তিনি রোটারি ক্লাব অব শাহবাগ এর একজন রোটার‍্যাক্ট এবং সম্পাদক , রোটার‍্যাক্ট ক্লাব অব শাহবাগ। আজ পর্যন্ত এই ওয়েবসাইটে মোঃ খোরশেদ আলম ২৮১টি কবিতা প্রকাশ করেছেন।

 

শেখ মুজিব কবিতা – মোঃ খোরশেদ আলম

 

একটি দেশ পেয়েছি , পেয়েছি বাংলা ভাষা।
পেয়েছি নতুন সূর্য , বাঁচার জন্য পেয়েছি স্বাধীনতা ।
পেয়েছি লাখো শহীদের ইতিহাস ,
পেয়েছি জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান ।

তবে কোথায় তিনি ! কোথায় শুনা যায়
তোমাদের যা কিছু আছে
তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করো …!
কোথা থেকে ভেসে আসে এমন কণ্ঠ ধ্বনি !
সবাই বলে চিরনিদ্রায় শেখ মুজিব ।

তবে কার এই কন্ঠ!
না ! না! না ! শেখ মুজিব মরেনি
শেখ মুজিব বেঁচে আছে আমার সোনার বাংলায় ,
শেখ মুজিব বেঁচে আছে বাঙালির ঘরে ঘরে ,
প্রতিটি বাঙ্গালীর মুখের ভাষায়
শেখ মুজিব বেঁচে আছে, শেখ মুজিব বেঁচে আছে , বেঁচে আছে।

 

 

মুজিব কবিতা

 

শেখ মুজিবুর রহমান (১৭ই মার্চ ১৯২০ – ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫), সংক্ষিপ্তাকারে শেখ মুজিব বা বঙ্গবন্ধু, ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ও দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি ভারত বিভাজন আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন এবং পরবর্তীকালে পূর্ব পাকিস্তানকে স্বাধীন দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে কেন্দ্রীয়ভাবে নেতৃত্ব প্রদান করেন। শুরুতে তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতি, এরপর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং পরবর্তীকালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন।

পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক স্বায়ত্তশাসন অর্জনের প্রয়াস এবং পরবর্তীকালে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পেছনের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমানকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হিসেবে কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে বাংলাদেশের “জাতির জনক” বা “জাতির পিতা” হিসেবে অভিহিত করা হয়। এছাড়াও তাকে প্রাচীন বাঙালি সভ্যতার আধুনিক স্থপতি ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। জনসাধারণের কাছে তিনি “শেখ মুজিব” বা “শেখ সাহেব” নামে এবং তার উপাধি “বঙ্গবন্ধু” হিসেবেই অধিক পরিচিত।

 

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version