বাংলা বানানের নিয়ম

বাংলা বানানের নিয়ম আজকের আলাপ| ভাষা শুদ্ধরূপে লিখতে হলে সে ভাষার বানান জানা খুব জরুরি। একই শব্দের একাধিক বানান বিভ্রান্তিকর ও শ্রুতিকটু। প্রত্যেক ভাষারই বানানের নিয়ম আছে। এই নিয়ম সময় পরিবর্তনের সঙ্গে কিছুটা আধুনিক করা হয়। বানান শিখতে বা লিখতে গেলে অবশ্যই মনে রাখতে হবে ত হবে যে, পরিপূর্ণভাবে ধ্বনি অনুযায়ী বানান লেখার নিয়ম বিশ্বের কোনো ভাষায় নেই। এ অধ্যায়ে আমরা দেখেছি যে, আমাদের ভাষার সব বর্ণ ধ্বনির প্রতিনিধিত্ব করে না। কিন্তু সব বর্ণই আমাদের লিখন-পদ্ধতির আশ্রয়।

বাংলা বানানের নিয়ম

আমাদের জানতে হবে কোথায় দীর্ঘস্বর (ঈ, উ), চন্দ্রবিন্দু ( ৺ ), কোথায় ন্, কোথায় ণ, কোথায় শ্ স্ ষ্, কোথায় , কোথায় বিসর্গ (ঃ), কোথায় ঙ, ঞ, ৎ, ক্ষ, ঘ, ঙ্গু, ঙ্ক্ষ, ত, ৎ, ম্মা ইত্যাদি বসবে। এসেবের ব্যবহার না জানলে বানান ভুল হবে। বাংলা বানানের নিয়ম বেঁধে দেয়ার প্রথম দায়িত্ব পালন করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়।

বাংলা বানানের নিয়ম | ভাষা ও শিক্ষা

১৯৩৫ সালে গঠিত বাংলা বানান সংস্কার কমিটির প্রতিবেদন ১৯৩৬ সালে প্রকাশিত হয় ‘বাংলা’ শব্দের বানানের নিয়ম। পরবর্তীকালে বাংলা বানানকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করতে আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় উদ্যোগী হয়েছে।

বাংলা বানানের নিয়ম | ভাষা ও শিক্ষা

আমাদের দেশে বাংলাদেশ টেকস্ট বুক বোর্ড, বাংলা একাডেমি বানানরীতি তৈরি করেছে। টেকস্ট বুক বোর্ড ও বাংলা একাডেমির বানানরীতি এক হয়েছে। এখন সর্বত্র বাংলা’ একাডেমির বানানরীতি মানা হচ্ছে। নিচে বাংলা একাডেমির বানানরীতি প্রদত্ত হল :

আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন
আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment